স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,
জাসাটনাউবিডি২৪
বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী সেকুলার সরকার তাদের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবের সাথে ‘Prophet of Bengal’ বা 'বাঙ্গালীদের নবী' সম্বোধন যোগ করেছে!
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দলটির নির্ধারিত (ভেরিফায়েড) পেজ থেকে এই সম্বোধন যুক্ত করা হল (লিঙ্ক) । এর আগে ঐ ব্যাক্তির নামের শুরুতে জাতির পিতা, জাতির জনক, বঙ্গবন্ধু, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী ইত্যাদি অভিধা সংযুক্ত করেছিলো দলটি।
অনেকেই মনে করছেন, ঐ ধারাবাহিকতায় ১৫ আগস্ট তার নিহত হবার দিনটিকে সামনে রেখে ধর্মীয় সম্বোধনটি যোগ করেছে দলটি!
অতি সম্প্রতি দেশটির প্রায় ৩৫ টি সংবাদ মিডিয়া বন্ধ করে দেয় সরকার। তথ্য প্রবাহে তীব্র হস্তক্ষেপের কারনে মিডিয়াগুলোকে চরম বিতর্কিত ইস্যুতেও নিশ্চুপ ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে।
যদিও স্বাধীন সামাজিক মাধ্যমগুলো এ নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েছে।
বেশ দীর্ঘদিন থেকেই সরকারী জোটভূক্ত বাম দলগুলি আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে ক্রমাগত ধর্মীয় সংশ্লিষ্টতায় ঝুঁকে পড়ার অভিযোগ করে আসছিলো।
দেশের প্রভাবশালী ধর্মীয় সেন্টিমেন্টকে নিজেদের দিকে টানতেই এই ধর্ম সংশ্লেষ বলে অভিযোগ তাদের।
অন্যদিকে ধর্ম ভিত্তিক দলগুলো প্রায়ই দলটির ধর্মবিদ্বেষ নিয়ে অভিযোগ করেছে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ধর্মীয় ব্যাপারে রাজনৈতিক স্ট্যান্ড নির্ধারনে মারাত্মক দোটানায় ভোগে সেকুলার দলটি।
এদিকে, দলের প্রতিষ্ঠাতার সাথে বিতর্কিত ধর্মীয় অভিধা যোগের পর ব্যাপক ক্ষোভের মুখে, এক পর্যায়ে পোস্টটি সরিয়ে ফেলে তারা।
এর আগে ঐ দলের মহিলা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রে ‘ওলি-আউলিয়ার পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়া ব্যাক্তি’- সম্বোধন বাক্য যুক্ত করতে দেখা গেছে।
দেশটির জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে সহদর ভাইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে অভিধাটি প্রদান করেন দলের প্রভাবশালী নেতা শামীম ওসমান। সে সময়ও এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিবাদ হয়েছিলো।
সরকারের ধর্মীয় হস্তক্ষেপের কারনে দেশটিতে সকল শ্রেণীর ইসলামপন্থীরা কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন। কিছু ইসলামপন্থী প্রভাবশালী নেতাকে ফাঁসি দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
সম্প্রতি বছরগুলোতে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় ধর্ম বিদ্বেষ তীব্র আকার ধারন করলে তার প্রতিবাদে মাঠে নেমেছিলো কওমী মাদ্রাসা ভিত্তিক সবচেয়ে বড় সামাজিক সংগঠন।
অভিযোগ রয়েছে, সে সময় হেফাজতে ইসলাম নামক সংগঠনটির ওপর দেশব্যাপী ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করে সরকার।
বহু মামলা মোকদ্দমা দিয়ে কোন ঠাসা করা হয় সংগঠনের নেতাদেরকে। চলমান সময়ে দলটিকে মৃতপ্রায় সংগঠনের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে।
এ সময় নজির বিহীন ভাবে দেশের সকল জুমা মসজিদে সরকার নিয়ন্ত্রিত ও নির্ধারিত খুৎবা (মুসলিমদের ধর্মীয় বয়ান) পাঠে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটছে।
নির্ধারিত সরকারী খুৎবা পাঠে ব্যাতীক্রম হলে নির্যাতন করে সংশ্লিষ্ট ইমামদের (ধর্মীয় নেতা) ধরে পুলিশের হাতে দিয়ে গ্রেফতার করানোর একাধিক ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় ধর্মীয় ভাবে কোনঠাসা হয়ে পড়া ইসলামী ব্যাক্তিত্বরা মসজিদ ও মদ্রাসাগুলোতে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিযুক্ত ব্যানার/ফেস্টুন/স্টিকার লাগিয়ে অনুষ্ঠান করতে বাধ্য হচ্ছেন।
১৫ আগস্ট ঘিরে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এ ধরনের একাধিক চিত্র ঘুরতে দেখা গেছে। ক্যাপশনে বলা হচ্ছে, চাকরি ও জীবন বাঁচাতে ধর্মীয় গৃহে এরুপ অনুষ্ঠান করতে বাধ্য হয়েছেন ঐ ব্যাক্তিরা।
ইসলাম ধর্ম অনুসারে নামাজের স্থান ও ধর্মীয় মসজিদে কোন প্রতিমূর্তি বা ছবি বহন বা টানানো কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ।
বিগত বহু শতাব্দী কাল এই ইসলামী নীতিমালা অক্ষুণ্ণ থেকেছে ঐ অঞ্চলটিতে। আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিব ও বাঙ্গালীর নবী ইস্যুতে বাধ্য হয়েই মসজিদগুলোতে তার ছবি ঝুলানোর চল শুরু হল এবার থেকেই।
-জাস্টনাউবিডি
সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে আওয়ামীলীগ প্রচারিত ১৫ আগষ্টের একটি স্টিকার। |
বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী সেকুলার সরকার তাদের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিবের সাথে ‘Prophet of Bengal’ বা 'বাঙ্গালীদের নবী' সম্বোধন যোগ করেছে!
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দলটির নির্ধারিত (ভেরিফায়েড) পেজ থেকে এই সম্বোধন যুক্ত করা হল (লিঙ্ক) । এর আগে ঐ ব্যাক্তির নামের শুরুতে জাতির পিতা, জাতির জনক, বঙ্গবন্ধু, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী ইত্যাদি অভিধা সংযুক্ত করেছিলো দলটি।
অনেকেই মনে করছেন, ঐ ধারাবাহিকতায় ১৫ আগস্ট তার নিহত হবার দিনটিকে সামনে রেখে ধর্মীয় সম্বোধনটি যোগ করেছে দলটি!
অতি সম্প্রতি দেশটির প্রায় ৩৫ টি সংবাদ মিডিয়া বন্ধ করে দেয় সরকার। তথ্য প্রবাহে তীব্র হস্তক্ষেপের কারনে মিডিয়াগুলোকে চরম বিতর্কিত ইস্যুতেও নিশ্চুপ ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে।
যদিও স্বাধীন সামাজিক মাধ্যমগুলো এ নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েছে।
বাংলাদেশে একটি কুরআন মুখস্থ করার হেফজ মাদ্রাসায় ও মসজিদে মুজিবের প্রতিকৃতি লাগিয়ে অনুষ্ঠান! |
বেশ দীর্ঘদিন থেকেই সরকারী জোটভূক্ত বাম দলগুলি আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে ক্রমাগত ধর্মীয় সংশ্লিষ্টতায় ঝুঁকে পড়ার অভিযোগ করে আসছিলো।
দেশের প্রভাবশালী ধর্মীয় সেন্টিমেন্টকে নিজেদের দিকে টানতেই এই ধর্ম সংশ্লেষ বলে অভিযোগ তাদের।
অন্যদিকে ধর্ম ভিত্তিক দলগুলো প্রায়ই দলটির ধর্মবিদ্বেষ নিয়ে অভিযোগ করেছে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ধর্মীয় ব্যাপারে রাজনৈতিক স্ট্যান্ড নির্ধারনে মারাত্মক দোটানায় ভোগে সেকুলার দলটি।
এদিকে, দলের প্রতিষ্ঠাতার সাথে বিতর্কিত ধর্মীয় অভিধা যোগের পর ব্যাপক ক্ষোভের মুখে, এক পর্যায়ে পোস্টটি সরিয়ে ফেলে তারা।
এর আগে ঐ দলের মহিলা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রে ‘ওলি-আউলিয়ার পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়া ব্যাক্তি’- সম্বোধন বাক্য যুক্ত করতে দেখা গেছে।
দেশটির জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে সহদর ভাইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে অভিধাটি প্রদান করেন দলের প্রভাবশালী নেতা শামীম ওসমান। সে সময়ও এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিবাদ হয়েছিলো।
নরসিংদীতে অবস্থিত দেশটির একটি বিখ্যাত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান জামেয়া কাসেমিয়ার মসজিদে মুজিবের প্রতিকৃতি লাগিয়ে অনুষ্ঠান করা হয়েছে! |
সরকারের ধর্মীয় হস্তক্ষেপের কারনে দেশটিতে সকল শ্রেণীর ইসলামপন্থীরা কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন। কিছু ইসলামপন্থী প্রভাবশালী নেতাকে ফাঁসি দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
সম্প্রতি বছরগুলোতে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় ধর্ম বিদ্বেষ তীব্র আকার ধারন করলে তার প্রতিবাদে মাঠে নেমেছিলো কওমী মাদ্রাসা ভিত্তিক সবচেয়ে বড় সামাজিক সংগঠন।
অভিযোগ রয়েছে, সে সময় হেফাজতে ইসলাম নামক সংগঠনটির ওপর দেশব্যাপী ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করে সরকার।
বহু মামলা মোকদ্দমা দিয়ে কোন ঠাসা করা হয় সংগঠনের নেতাদেরকে। চলমান সময়ে দলটিকে মৃতপ্রায় সংগঠনের ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে।
এ সময় নজির বিহীন ভাবে দেশের সকল জুমা মসজিদে সরকার নিয়ন্ত্রিত ও নির্ধারিত খুৎবা (মুসলিমদের ধর্মীয় বয়ান) পাঠে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটছে।
নির্ধারিত সরকারী খুৎবা পাঠে ব্যাতীক্রম হলে নির্যাতন করে সংশ্লিষ্ট ইমামদের (ধর্মীয় নেতা) ধরে পুলিশের হাতে দিয়ে গ্রেফতার করানোর একাধিক ঘটনা ঘটেছে।
আওয়ামীলীগের অফিসিয়াল পেজে ঘোষিত 'বাঙ্গালীর নবী' শেখ মুজিব! |
এ সময় ধর্মীয় ভাবে কোনঠাসা হয়ে পড়া ইসলামী ব্যাক্তিত্বরা মসজিদ ও মদ্রাসাগুলোতে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিযুক্ত ব্যানার/ফেস্টুন/স্টিকার লাগিয়ে অনুষ্ঠান করতে বাধ্য হচ্ছেন।
১৫ আগস্ট ঘিরে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এ ধরনের একাধিক চিত্র ঘুরতে দেখা গেছে। ক্যাপশনে বলা হচ্ছে, চাকরি ও জীবন বাঁচাতে ধর্মীয় গৃহে এরুপ অনুষ্ঠান করতে বাধ্য হয়েছেন ঐ ব্যাক্তিরা।
ইসলাম ধর্ম অনুসারে নামাজের স্থান ও ধর্মীয় মসজিদে কোন প্রতিমূর্তি বা ছবি বহন বা টানানো কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ।
বিগত বহু শতাব্দী কাল এই ইসলামী নীতিমালা অক্ষুণ্ণ থেকেছে ঐ অঞ্চলটিতে। আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মুজিব ও বাঙ্গালীর নবী ইস্যুতে বাধ্য হয়েই মসজিদগুলোতে তার ছবি ঝুলানোর চল শুরু হল এবার থেকেই।
ভিডিও- শেখ মুজিবকে বাঙ্গালীর নবী দাবি করে দলীয় পেজে প্রকাশিত পোস্ট
-জাস্টনাউবিডি
লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়ুল আজিম!!!
ReplyDeleteএত বড় দুঃসাহস??
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteAatagfirullah. Allah amader hefajot koruk.
ReplyDeleteঅামরা তীব্র নিন্দা জানাই,
ReplyDeleteনিন্দা জানানোর ভাষাও জানা নাই,
আসলে শেখ মুজিবতো নয় বরং পৃথিবীর অন্য কোন আলেম ,ওলী ছাহাবী পর্যন্ত নবীর সমান হওয়াতো দূরের কথা নবীর প্রস্রাবের ছিটকার সমানও হবেনা , এমন উক্তি যারাই করেছে তারা বেয়াদব কুলাংগার . নবীর দুশমন ইসলামের দুশমন এদের যথাযথ বিচার দাবী করছি
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteAstagfirullah.... knowldege less people.... animal is better than ALL of u
ReplyDeleteAstagfirullah.... knowldege less people.... animal is better than ALL of u
ReplyDeleteyes এই বার হইছে চাটুকারের ষোল কলা পুরণ
ReplyDeletecccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccccছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি
ReplyDeleteউপরের ছবিটি কোন হেফজ মাদ্রাসার মজসিদের ছবি না।এইটি চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার একমাত্র কামিল মাদ্রাসা চুনতি হাকিমিয়া মাদ্রাসার মসজিদের ছবি।
ReplyDeleteBewere
ReplyDeleteফাজলামির একটা সীমা থাকা দরকার।
ReplyDeleteইসলাম নিয়ে যা করছে এ নাস্তিক সরকার।
তাতে ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে গেছে সবার।
Naujubillah.ei room poster jonno ei sorkarer pktot dau Allah .....
ReplyDeleteবাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী সেকুলার সরকার এবং সরকারের ধর্মীয় হস্তক্ষেপের কারনে দেশটিতে সকল শ্রেণীর ইসলামপন্থীরা কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন। কিছু ইসলামপন্থী প্রভাবশালী নেতাকে ফাঁসি দেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। সম্প্রতি সময় নজির বিহীন ভাবে দেশের সকল জুমা মসজিদে সরকার নিয়ন্ত্রিত ও নির্ধারিত খুৎবা পাঠে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটছে। নির্ধারিত সরকারী খুৎবা পাঠে ব্যাতীক্রম হলে নির্যাতন করে সংশ্লিষ্ট ইমামদের পুলিশের হাতে দিয়ে গ্রেফতার করানোর একাধিক ঘটনা ঘটেছে। অতএব এও হতে পারে যে, জোর পূর্বক তাদেরকে কুফরী কাজে বাধ্য করা হয়েছে অর্থ্যাৎ এ বিষয়টিতে বিদ্বানগণ একমত যে ভীত অবস্থায় কাউকে কুফরী কাজে বাধ্য হলে, তাকে কাফের বলা বা অজ্ঞতার কারণে তার সাথে শত্রুতা পোষণ করা যাবে না। আল্লাহ তাআ’লা বলেনঃ
ReplyDelete)مَنْ كَفَرَ بِاللَّهِ مِنْ بَعْدِ إِيمَانِهِ إِلَّا مَنْ أُكْرِهَ وَقَلْبُهُ مُطْمَئِنٌّ بِالْإِيمَانِ وَلَكِنْ مَنْ شَرَحَ بِالْكُفْرِ صَدْرًا فَعَلَيْهِمْ غَضَبٌ مِنْ اللَّهِ وَلَهُمْ عَذَابٌ عَظِيمٌ(
“কেউ ঈমান আনার পরে আল্লাহর সাথে কুফরীতে লিপ্ত হলে এবং কুফরীর জন্য অন্তরকে খুলে দিলে তার উপর আপততি হবে আল্লাহর গযব এবং তার জন্যে রয়েছে মহা শাস্তি। তবে তার জন্যে নয়, যাকে কুফরীর জন্যে বাধ্য করা হয়েছে। কিন্তু তার চিত্ত ঈমানে অবিচল।” (সূরা নাহ্লঃ ১০৬)
true, thanks
DeleteNAUJUBILLAH............KUTTAR BACCARA ER HISA KEYAMOT ER MATHEA DITEA HOBEA ISIS EDER MAREA NA KNO
ReplyDeleteislam k opman korse oder shasti dewa uchit
ReplyDeleteসত্যি কিনা জানি না। তবে আওয়ামিলিগ যদি এটা করে থাকে তাহলে কপাল মন্দ।নবীজি (স:)কে নিয়ে সমালোচনা কারীকে স্বয়ং আল্লাহ বিচার করবেন। আল্লাহ তুমি সবাইকে সহীহ বুঝ দান করো।
ReplyDeletenaujobillah,allah ader hedayet korun.
ReplyDeleteHea allah,
ReplyDeleteJanina kothata kototuk sotto?
but, if yes.... allah tomar nij gunea, tomar man-sonman rokkha koro..
pls.................
Samanno ggan thakleo manush eta bisshash korbe na asha kori
ReplyDeletehttp://archive.is/xhuYd এই লিঙ্কে গেলে সব বুঝতে পারবেন। অনলাইনে মিথ্যাচার করে পার পাওয়ার উপায় খুব কম।
DeleteIts Worst of him. Dog Activities. He must be punished.
ReplyDelete