স্যোসাল মিডিয়া প্রতিনিধি,
জাস্টনাউবিডি২৪
(এবার অনলাইনেই সরকার বিরোধী পিটিশন দায়ের করেছে বাংলাদেশী হাজারো তরুন!)
বৈশ্বিক নানান ইস্যুতে এই পিটিশন সাইট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে বলে জানা গেছে। এই সাইট টি জলবায়ু পরিবর্তন, যুদ্ধ, শান্তি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার, নারী ও শিশু নিরাপত্তাসহ মৌলিক নানান ইস্যুতে বিশ্বের প্রভাবশালী কর্তৃপক্ষগুলোর নিকট, এই পিটিশন সমূহ পৌঁছে দিয়ে থাকে। ফলে এরা সাধারন মানুষের সাথে প্রভাবশালী ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সংযোগ স্থাপনকারী মাধ্যম হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এদিকে সংশ্লিষ্ট পিটিশনে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ সরকারের ফেসবুক বিরোধী অবস্থান নিয়ে নানান অভিযোগ জানাচ্ছেন প্রতিবাদী মতামত দাতারা। 'আমি চাইনা আমার ব্যাক্তিগত তথ্য কাউকে দেয়া হোক' মন্তব্য করেছেন তারা। এছাড়া গণতন্ত্র ইস্যুতেও কথা বলছেন বহু পিটিশন স্বাক্ষরকারী। বাংলাদেশ সরকারকে 'স্বৈরাচার' আখ্যা দিয়ে 'গণতন্ত্রের পূনরুত্থানে' জাকারবার্গকে বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাঁড়াতে আহবান করেছেন তারা।
change.org সাইট জানাচ্ছে একজন ব্যাক্তি সর্বপ্রথম আজই বেলা ১ টায় এই পিটিশনটি সিগ্নেচার করেন, এরপর মাত্র ৬ ঘন্টায় সেটি সমর্থন করেছেন ১,১১৫ জন ফেসবুক ব্যবহারকারী। হঠাৎ করেই সন্ধায় এসে এই পিটিশনে স্বাক্ষরের হার খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পিটিশনের মূল আর্জিতে বলা হয়েছে "বাংলাদেশের আওয়ামী সরকার এদেশে ফেসবুক বন্ধ করে দিয়ে ঘোষণা করেছে, তারা তোমাদের সাথে একটি চুক্তি করতে যাচ্ছে। যার আওতায় তোমরা জনগণের ব্যাক্তিগত তথ্য সরকারকে সরবরাহ করবে বলে তারা জানাচ্ছে। অথচ এই সরকার একটি ফ্যাসিস্ট অগনতান্ত্রিক সরকার। এরা এইসব তথ্যগুলো ব্যবহার করে তার বিরোধীতাকারী ফেসবুক ব্যবহারকারীদের গ্রেফতার করবে, বিরোধী একটিভিস্ট এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নির্জাতন চালাতে সেগুলো ব্যবহার করা হবে।
বাংলাদেশের অত্যাচারি সরকার একটি কারচুপির নির্বাচনের মাধ্যমে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেছে। ইতিমধ্যে তারা হাজার হাজার মানুষকে হত্যা এবং নির্যাতন করেছে, এবং নিরোপেক্ষ সকল সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেল নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। ফেসবুককে ধন্যবাদ যে আমরা অন্তত এর মাধ্যমে বিষয়গুলো জানতে পারি, নিজের মতামত পেশ করতে পারি এবং অন্যকে জানাতে পারি।
আমরা ফেসবুককে অনুরোধ করছি, তারা যেন গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ধ্বংসের কাজে সাধারন নাগরিকদের নির্জাতন ও হত্যায় ফ্যাসিস্ট সরকারের সহযোগী না হয়।"
পিটিশনে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হওয়া মন্তব্যটি হল, 'আমি আমার দেশে গণতন্ত্র ফিরে পেতে চাই।এই স্বোইরাচার সরকার আমাদের দেশটাকে নিছক জাহান্নাম বানিয়ে ফেলেছে। আমি ফেসবুকে তথ্যের গোপনীয়তা দাবি করি। এটা আমার অধিকার।' দ্বিতীয় সর্বচ্চ জনপ্রিয় মন্তব্যটি হল, 'এই বাংলাদেশে কোন গণতন্ত্র নেই'।
পিটিশন দায়েরের ক্ষেত্রে প্রথম অপশনটিই হল 'পিটিশন দায়েরকারী তার সিগ্নেচার ও মন্তব্য গোপন রাখতে আগ্রহী কিনা' সেটা জানিয়ে দেয়া। একটি টিক মার্ক তুলে দিয়ে নিজেদের তথ্য প্রকাশে গোপনীয়তা রাখা যাবে। এরপর নিজের নাম ও অবস্থান লিখে পিটিশন বাটনে ক্লিক করলেই পিটিশন গ্রহন করা হবে। পিটিশন শেষে এই উদ্যোগটিকে নিজের টাইমলাইনে শেয়ার করে বন্ধুদের আহবানও করা যাবে।
তাছাড়া পিটিশন ঘুরে অনেককে এই পিটিশনের বিরুদ্ধে তাদের মতামত দিতেও দেখা যাচ্ছে।
পিটিশন লিঙ্ক- change.org/p/mark-zuckerberg-facebook-inc-don-t-share-facebook-data-with-bangladesh-government
জাস্টনাউবিডি২৪
বাংলাদেশের তারুণ্য সত্যিই অসাধারন। স্যালুট তোমাদের!!
ReplyDeleteএকদম ঠিক
ReplyDeleteআমি স্বাক্ষর করেছি। উদ্যোগতাদের জন্য শুভেচ্ছা।
ReplyDeleteমাইরালা!
ReplyDeletethx....
ReplyDeletethx....
ReplyDeleteyes
ReplyDeletereally awesome mannnnn!
ReplyDeleteএর আগে ফেসবুক আমেরিকারেই গুনে নাই!!! আর আসছে বাল..................
ReplyDeleteআমি সাইন করবো কিভাবে
ReplyDeleteপ্রতিবাদ জানিয়েছি বাকশালের বিরুদ্ধে ॥
ReplyDeleteআলহামদুল্লিহা আমিও সাইন করেছি এই পিটিশনে।
ReplyDeleteI have already signed up for this pettion and i wish all the conscious generation should join this portal to raise their voice against this fascism.
ReplyDeleteI also signed there and inspired many of my friend.
ReplyDeleteI also signed there and inspired many of my friend.
ReplyDeleteI want to keep myself secure. I want freedom of speech.
ReplyDelete